বৃহস্পতিবার, ২ শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ / July 17, 2025
Logo
আজকের শিরোনাম:

ধর্ম

নবীজি (সা.)-কে জাদু করেছিল ইহুদিরা

Picture of the author

24 Bangladesh

২২ জুন, ২০২৫ | 10:54 AM

Picture of the author

ইহুদিরা নবী কারিম (সা.)-কে দমিয়ে দেওয়ার জন্য জাদুটোনা করার মতো জঘন্য পথও অবলম্বন করেছিল। হাদিসে আছে, লাবীদ ইবনে আসাম নামক এক ইহুদি চিরুনী, মাথা আঁচড়ানোর সময় ঝরে পড়া চুল ও খেজুর গাছের জুব ব্যবহার করে নবী কারিম (সা.)-এর জন্য জাদু করেছিল। পরবর্তীতে মহান আল্লাহ স্বপ্নের মাধ্যমে তাকে বিষয়টি জানান এবং তা নষ্ট করে দেওয়ার পদ্ধতি শিখিয়ে দিলে নবী কারিম (সা.) সাহাবিদেরকে নিয়ে তা কূপ থেকে তুলে নষ্ট করে দেন। -সহিহ বোখারি: ৫৭৬৩

ইহুদিরা নবী কারিম (সা.)-কে দমিয়ে দেওয়ার জন্য জাদুটোনা করার মতো জঘন্য পথও অবলম্বন করেছিলহাদিসে আছে, লাবীদ ইবনে আসাম নামক এক ইহুদি চিরুনী, মাথা আঁচড়ানোর সময় ঝরে পড়া চুল ও খেজুর গাছের জুব ব্যবহার করে নবী কারিম (সা.)-এর জন্য জাদু করেছিল। পরবর্তীতে মহান আল্লাহ স্বপ্নের মাধ্যমে তাকে বিষয়টি জানান এবং তা নষ্ট করে দেওয়ার পদ্ধতি শিখিয়ে দিলে নবী কারিম (সা.) সাহাবিদেরকে নিয়ে তা কূপ থেকে তুলে নষ্ট করে দেন। -সহিহ বোখারি:ইহুদিরা নবী কারিম (সা.)-কে দমিয়ে দেওয়ার জন্য জাদুটোনা করার মতো জঘন্য পথও অবলম্বন করেছিলহাদিসে আছে, লাবীদ ইবনে আসাম নামক এক ইহুদি চিরুনী, মাথা আঁচড়ানোর সময় ঝরে পড়া চুল ও খেজুর গাছের জুব ব্যবহার করে নবী কারিম (সা.)-এর জন্য জাদু করেছিল। পরবর্তীতে মহান আল্লাহ স্বপ্নের মাধ্যমে তাকে বিষয়টি জানান এবং তা নষ্ট করে দেওয়ার পদ্ধতি শিখিয়ে দিলে নবী কারিম (সা.) সাহাবিদেরকে নিয়ে তা কূপ থেকে তুলে নষ্ট করে দেন। -সহিহ বোখারি:খানে কোরআন-হাদিসের আলোকে তাদের সেই কর্মকাণ্ডগুলোর কয়েকটি তুলে ধরা হলো-অপপ্রচার ও বিদ্রুপ: তারা নবী কারিম (সা.)-কে মানসিক ভাবে ভেঙে দিতে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম অপপ্রচার চালাত। তার কথা নিয়ে বিদ্রুপ করত। পবিত্র কোরআনে এই আচরণের কথা উল্লেখ আছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না; বরং বল, ‘উনজুরনা’ আর শোন, কাফেরদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আজাব।’ -সুরা বাকারা: ১০১৪

‘রায়িনা’ শব্দটি আরবি ভাষায় নির্দেশসূচক শব্দ। এর অর্থ ‘আমাদের প্রতি লক্ষ্য করুন।’ সাহাবিরা এ শব্দটি রাসুল (সা.)-এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করত।

কিন্তু এ শব্দটি ইহুদিদের ভাষায় এক প্রকার গালি ছিল, যা দ্বারা বুঝা হতো বিবেক বিকৃত লোক। তারা এ শব্দটি রাসুল (সা.)-এর শানে উপহাসসূচক ব্যবহার করত। মুমিনরা এ ব্যাপারটি উপলব্ধি না করে রাসুল (সা.)-এর শানে ব্যবহার করা শুরু করে, ফলে আল্লাহতায়ালা এ ধরণের কথাবার্তা বলতে নিষেধ করে আয়াত নাজিলহত্যাচেষ্টা: ইহুদিরা নবী কারিম (সা.)-কে হত্যা করার উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়। তার মধ্যে একটি পদক্ষেপ ছিল খাবারে বিষ মেশানো। হাদিস শরীফে ইরশাদ হয়েছে, এক ইহুদি নারী নবী কারিম (সা.)-এর খেদমতে বিষ মেশানো বকরি নিয়ে এলো। সেখান থেকে কিছু অংশ তিনি খেলেন, অতঃপর নারীকে হাজির করা হলো। তখন বলা হলো, আপনি কি একে হত্যা করবেন না? তিনি বলেন, না। হজরত আনাস (রা.) বলেন, নবী কারিম (সা.)-এর তালুতে আমি বরাবরই বিষক্রিয়ার আলামত দেখতে পেতাম। -সহিহ বোখারি: ২৬১৭

এছাড়াও তারা ছাদ থেকে পাথর ফেলেও নবী কারিম (সা.)-কে হত্যা করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু মহান আল্লাহ হজরত জিবরাঈল (আ.)-এর মাধ্যমে ঘটনাটি নবীজিকে অবগত করলে তিনি সেখান থেকে সরে পড়েন।সাহাবায়ে কেরামের মাঝে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করে:ইবনে ইসহাক বর্ণনা করেছেন যে, শাস ইবনে কায়স নামক একজন বৃদ্ধ ইহুদি ছিল। সে মুসলিমদের প্রতি চরম শত্রুতা ও হিংসা পোষণ করত। সে একদা সাহাবিদের একটি মজলিসের পাশ দিয়ে গমন করছিল যে মজলিসে আউস ও খাজরাজ উভয় গোত্রেরই লোকেরা পরস্পর কথোপকথন করছিলেন।

ইসলামের চির শত্রু থাকা এই দুই গোত্রের মাঝে শত্রুতা তৈরি করতে সে তার এক যুবক সঙ্গীকে নির্দেশ দিল যে, সে যেন তাদের মজলিসে যায় এবং তাদের সঙ্গে বসে গিয়ে বুআস যুদ্ধ এবং তার পূর্ববর্তী অবস্থা আলোচনা করে এবং ওই সময়ে উভয় পক্ষ হতে যে সব কবিতা পাঠ করা হয়েছিল ওগুলোর কিছু কিছু পাঠ করে শুনিয়ে দেয়। ওই কবিতাগুলো শোনা মাত্রই উভয় গোত্রের লোকদের মধ্যে পুরোনো হিংসা-বিদ্বেষের আগুন দাউ দাউ করে জ্বলে উঠল এবং উভয় পক্ষের মধ্যে অনেক বাক বিতন্ডা হয়ে গেল। যুদ্ধের উন্মাদনা নিয়ে উভয় পক্ষের যোদ্ধাগণ হাররা নামক স্থাএ দুঃসংবাদ পাওয়া মাত্রই হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) মুহাজির সাহাবিদের (রা.) সঙ্গে নিয়ে সেখানে গমন করে তাদের থামান।

নে সমবেত হলেন।

-


করেন।

৫৭৬৩


৫৭৬৩


    জনপ্রিয়

    সর্বশেষ