Logo
সোমবার, ২৭ শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ / August 11, 2025
সোমবার, ২৭ শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ / August 11, 2025
আজকের শিরোনাম:

লাইফস্টাইল

বাড়ির টবেই উপচে পরবে 'কাঁচা মরিচ', ছিঁড়ুন আর খান!

Picture of the author

24 Bangladesh

১০ আগস্ট, ২০২৫ | 10:44 AM

Picture of the author

 অনেকের মনেই প্রশ্ন ওঠে যে, বাজার থেকে কেনা কাঁচা মরিচ কতটা তাজা কিংবা রাসায়নিক মুক্ত হয়! তাই সন্দেহ নিরসন করার জন্য বাড়ির একফালি ছোট্ট বারান্দা কিংবা বাগানেই ফলিয়ে নেওয়া যেতে পারে কাঁচা মরিচ ।


যে কোনও রান্নায় স্বাদ আর গন্ধ আনতে এর জুড়ি মেলা ভার! ফলে রান্নাঘরের অপরিহার্য সবজিগুলির মধ্যে অন্যতম হল কাঁচালঙ্কা। তরকারি কিংবা মাংসে ঝাল-ঝাল স্বাদ আনার জন্য টাটকা-তাজা কাঁচালঙ্কা কিন্তু মাস্ট।

যে কোনও রান্নায় স্বাদ আর গন্ধ আনতে কাঁচালঙ্কার জুড়ি মেলা ভার! ফলে রান্নাঘরের অপরিহার্য সবজিগুলির মধ্যে অন্যতম হল কাঁচালঙ্কা। তরকারি কিংবা মাংসে ঝাল-ঝাল স্বাদ আনার জন্য টাটকা-তাজা কাঁচালঙ্কা কিন্তু মাস্ট।


তবে অনেকের মনেই প্রশ্ন ওঠে বাজার থেকে কেনা কাঁচালঙ্কা কতটা ফ্রেশ কিংবা রাসায়নিক মুক্ত হয়! তাই সন্দেহ নিরসন করার জন্য বাড়ির একফালি ছোট্ট বারান্দা কিংবা বাগানেই ফলিয়ে নেওয়া যেতে পারে লঙ্কা।

তবে অনেকের মনেই প্রশ্ন ওঠে বাজার থেকে কেনা কাঁচালঙ্কা কতটা ফ্রেশ কিংবা রাসায়নিক মুক্ত হয়! তাই সন্দেহ নিরসন করার জন্য বাড়ির একফালি ছোট্ট বারান্দা কিংবা বাগানেই ফলিয়ে নেওয়া যেতে পারে লঙ্কা।


আসলে অনেকেই আজকাল বাড়ির ছোট্ট জায়গাতেই বানিয়ে নিচ্ছেন কিচেন গার্ডেন। আর সেখানে টুকটাক নানা সবজি ফলিয়ে নেন তাঁরা। আর সেই তালিকা থেকে বাদ যায় না কাঁচালঙ্কাও।

আসলে অনেকেই আজকাল বাড়ির ছোট্ট জায়গাতেই বানিয়ে নিচ্ছেন কিচেন গার্ডেন। আর সেখানে টুকটাক নানা সবজি ফলিয়ে নেন তাঁরা। আর সেই তালিকা থেকে বাদ যায় না কাঁচালঙ্কাও।


তবে এই সবজি চাষ করা অত্যন্ত সহজ। বড় কোনও জায়গার দরকার নেই, বরং ছোট্ট টব হলেই যথেষ্ট। সেই সঙ্গে প্রয়োজন হয় পর্যাপ্ত সূর্যের আলো আর উপযুক্ত মাটি ও আবহাওয়া। সবথেকে বড় কথা হল, একবার গাছের পিছনে একটু পরিশ্রম করলেই কিন্তু প্রতি সপ্তাহেই গাছ ভরে ফলবে লঙ্কা।

তবে এই সবজি চাষ করা অত্যন্ত সহজ। বড় কোনও জায়গার দরকার নেই, বরং ছোট্ট টব হলেই যথেষ্ট। সেই সঙ্গে প্রয়োজন হয় পর্যাপ্ত সূর্যের আলো আর উপযুক্ত মাটি ও আবহাওয়া। সবথেকে বড় কথা হল, একবার গাছের পিছনে একটু পরিশ্রম করলেই কিন্তু প্রতি সপ্তাহেই গাছ ভরে ফলবে লঙ্কা।


সঠিক মাপের পাত্র এবং উপযুক্ত মাটি বাছাই:কাঁচালঙ্কা চাষের জন্য খুব বড় পাত্রের প্রয়োজন হয় না। মাত্র ৮ থেকে ১২ ইঞ্চি পাত্র বা বাতিল করা বালতিও এই গাছের জন্য যথেষ্ট! তবে মনে রাখতে হবে যে, পাত্রে জল নিষ্কাশনের জন্য ছিদ্র থাকা উচিত, যাতে গাছের গোড়ায় জল জমে না থাকে।

সঠিক মাপের পাত্র এবং উপযুক্ত মাটি বাছাই:

কাঁচালঙ্কা চাষের জন্য খুব বড় পাত্রের প্রয়োজন হয় না। মাত্র ৮ থেকে ১২ ইঞ্চি পাত্র বা বাতিল করা বালতিও এই গাছের জন্য যথেষ্ট! তবে মনে রাখতে হবে যে, পাত্রে জল নিষ্কাশনের জন্য ছিদ্র থাকা উচিত, যাতে গাছের গোড়ায় জল জমে না থাকে।


এই গাছের জন্য পারফেক্ট মাটি তৈরি করতে ৫০% বাগানের মাটি, ৩০% গোবর সার এবং ২০% বালি বা কোকো পিট মিশিয়ে নিতে হবে। এতে মাটিতে আর্দ্রতা এবং পুষ্টি উভয়ই বজায় থাকবে।


এই গাছের জন্য পারফেক্ট মাটি তৈরি করতে ৫০% বাগানের মাটি, ৩০% গোবর সার এবং ২০% বালি বা কোকো পিট মিশিয়ে নিতে হবে। এতে মাটিতে আর্দ্রতা এবং পুষ্টি উভয়ই বজায় থাকবে।


সূর্যালোক এবং জল:কাঁচালঙ্কা গাছ উজ্জ্বল সূর্যালোক পছন্দ করে। তাই এমন একটি জায়গা বেছে নিতে হবে, যেখানে দিনে কমপক্ষে ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা করে সূর্যালোক এসে পৌঁছয়।

সূর্যালোক এবং জল:

কাঁচালঙ্কা গাছ উজ্জ্বল সূর্যালোক পছন্দ করে। তাই এমন একটি জায়গা বেছে নিতে হবে, যেখানে দিনে কমপক্ষে ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা করে সূর্যালোক এসে পৌঁছয়।


প্রতিদিন জল দেওয়ারও প্রয়োজন নেই। বিশেষ করে যদি মাটি আর্দ্র বা ভিজে থাকে, তাহলে তো বটেই! গ্রীষ্মকালে প্রতি ২ দিনে একবার এবং শীতকালে সপ্তাহে ১-২ বার জল দেওয়াই যথেষ্ট। মাটি যাতে শুকিয়ে না যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

প্রতিদিন জল দেওয়ারও প্রয়োজন নেই। বিশেষ করে যদি মাটি আর্দ্র বা ভিজে থাকে, তাহলে তো বটেই! গ্রীষ্মকালে প্রতি ২ দিনে একবার এবং শীতকালে সপ্তাহে ১-২ বার জল দেওয়াই যথেষ্ট। মাটি যাতে শুকিয়ে না যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।


সার এবং যত্ন:মাসে একবার মরিচ গাছে ভার্মিকম্পোস্ট বা গোবর সার দেওয়া ভাল। যদি পাতা হলুদ হয়ে যায় বা ফুল ঝরে পড়ে, তাহলে নিম তেল স্প্রে করুন। এ ছাড়া, গাছের চারপাশে আগাছা বা শুকনো পাতা থাকতে দেবেন না।


সার এবং যত্ন:


মাসে একবার মরিচ গাছে ভার্মিকম্পোস্ট বা গোবর সার দেওয়া ভাল। যদি পাতা হলুদ হয়ে যায় বা ফুল ঝরে পড়ে, তাহলে নিম তেল স্প্রে করুন। এ ছাড়া, গাছের চারপাশে আগাছা বা শুকনো পাতা থাকতে দেবেন না।


কাঁচালঙ্কা দেখা দেওয়ার সময়:লঙ্কার বীজ রোপণের প্রায় ৪০-৬০ দিন পর গাছে ফুল ধরতে শুরু করে এবং তারপর ধীরে ধীরে ফল ধরতে থাকে। কাঁচালঙ্কা পরিণত হলে গাছ থেকে তা তুলে ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে আবার নতুন করে ফল ধরার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।


কাঁচালঙ্কা দেখা দেওয়ার সময়:


লঙ্কার বীজ রোপণের প্রায় ৪০-৬০ দিন পর গাছে ফুল ধরতে শুরু করে এবং তারপর ধীরে ধীরে ফল ধরতে থাকে। কাঁচালঙ্কা পরিণত হলে গাছ থেকে তা তুলে ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে আবার নতুন করে ফল ধরার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।


উপযুক্ত আবহাওয়া:কাঁচালঙ্কা একটি গ্রীষ্মপ্রধান মরশুমের ফসল। বছরের মার্চ থেকে জুন এবং তারপর সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর মাস কাঁচা লঙ্কার ফলনের জন্য সবচেয়ে ভাল সময় বলে মনে করা হয়। খুব ঠান্ডা বা অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের জেরে লঙ্কা গাছ দুর্বল হয়ে যেতে পারে।


উপযুক্ত আবহাওয়া:


কাঁচালঙ্কা একটি গ্রীষ্মপ্রধান মরশুমের ফসল। বছরের মার্চ থেকে জুন এবং তারপর সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর মাস কাঁচা লঙ্কার ফলনের জন্য সবচেয়ে ভাল সময় বলে মনে করা হয়। খুব ঠান্ডা বা অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের জেরে লঙ্কা গাছ দুর্বল হয়ে যেতে পারে।


কার্যকরী টিপস:বাগানের মধ্যে একাধিক টবে কাঁচা লঙ্কা গাছ লাগাতে হবে, যাতে বারবার ফলন পাওয়া যায়। কাঁচা লঙ্কার পাশাপাশি কিচেন গার্ডেনে টম্যাটো, তুলসী অথবা ধনেপাতাও রোপণ করা যেতে পারে। প্রতি ১৫ দিন অন্তর গাছের মাটি একটু খুঁড়ে দিতে হবে। যাতে মাটির মধ্যে বায়ু চলাচল বজায় থাকে।


কার্যকরী টিপস:


বাগানের মধ্যে একাধিক টবে কাঁচা লঙ্কা গাছ লাগাতে হবে, যাতে বারবার ফলন পাওয়া যায়। কাঁচা লঙ্কার পাশাপাশি কিচেন গার্ডেনে টম্যাটো, তুলসী অথবা ধনেপাতাও রোপণ করা যেতে পারে। প্রতি ১৫ দিন অন্তর গাছের মাটি একটু খুঁড়ে দিতে হবে। যাতে মাটির মধ্যে বায়ু চলাচল বজায় থাকে।


আর কাঁচালঙ্কা শুকিয়ে নিয়ে সেই বীজ সংরক্ষণ করে রাখা যেতে পারে, যাতে পরের বার আবার এই সবজি ফলানোর জন্য তা ব্যবহার করা যেতে পারে। এমনিতে কাঁচা লঙ্কার গাছ বাগানের সৌন্দর্য তো বৃদ্ধি করেই, সেই সঙ্গে রান্নাতেও তা আনে অতুলনীয় স্বাদ-গন্ধ এবং টেক্সচারও।


আর কাঁচালঙ্কা শুকিয়ে নিয়ে সেই বীজ সংরক্ষণ করে রাখা যেতে পারে, যাতে পরের বার আবার এই সবজি ফলানোর জন্য তা ব্যবহার করা যেতে পারে। এমনিতে কাঁচা লঙ্কার গাছ বাগানের সৌন্দর্য তো বৃদ্ধি করেই, সেই সঙ্গে রান্নাতেও তা আনে অতুলনীয় স্বাদ-গন্ধ এবং টেক্সচারও।

    জনপ্রিয়

    সর্বশেষ